পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

দুঃখের বিষয় দিন দিন ওই ছাত্র ভাণ্ডারের মতো আমরাও রবীন্দ্রনাথকে সন্ন্যাসী দরবেশ বানিয়ে ফেলছি। শুধু ২৫ শে বৈশাখ এলেই তাঁকে আমাদের মনে পড়ে। ‘কবিপ্রণাম’ করেই দায় সারি। তাঁর মানবতা বোধে দীক্ষিত হই না।

Read more


গ্রিন ট্রাইব্যুনাল বিশ্বভারতীকে নিজের সীমানা নির্ধারণ করার নির্দেশ দিয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ অক্ষুণ্ণ রেখেও সেটা হয়তো করা যেত। সেজন্য দরকার ছিল আলোচনা। ঔদ্ধত্য এবং অহঙ্কার সমস্যা বাড়ায়। সেটাই ঘটেছে শান্তিনিকেতনে।

Read more


বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিরচিত "জন গণ মন অধিনায়ক" গানটি ১৯৫০ সালের ২৪শে জানুয়ারি জাতীয় সংগীত হিসাবে গৃহীত হয়। বিরোধিতা সত্ত্বেও স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহেরুর নেতৃত্বে, রাজেন্দ্র প্রসাদের উপস্থিতিতে কনস্টিটিউয়েন্ট এসেম্বলির প্রতিটি সদস্য সমবেত ভাবে "জন গণ মন" গেয়ে গানটিকে ভারতের জাতীয়সংগীত হিসাবে সিলমোহর দেন। এখন এটা বদলানোর চিন্তাভাবনা চলছে। কিন্তু তার উদ্দেশ্য কি?

Read more


মহাত্মা যদি বীরপুরুষ হতেন কিংবা লড়াই করতেন তবে আমরা এমনি করে আজ ওঁকে স্মরণ করতুম না। কারণ, লড়াই করার মতো বীরপুরুষ এবং বড়ো বড়ো সেনাপতি পৃথিবীতে অনেক জন্মগ্রহণ করেছেন। মানুষের যুদ্ধ ধর্মযুদ্ধ, নৈতিক যুদ্ধ। ধর্মযুদ্ধের ভিতরেও নিষ্ঠুরতা আছে, তা গীতা ও মহাভারতে পেয়েছি। তার মধ্যে বাহুবলেরও স্থান আছে কি না এ নিয়ে শাস্ত্রের তর্ক তুলব না। কিন্তু এই যে একটা অনুশাসন, মরব তবু মারব না, এবং এই করেই জয়ী হব— এ একটা মস্ত বড়ো কথা, একটা বাণী। আজ মহাত্মাকে যারা খুন করেছিল তাঁরা উল্লাস প্রকাশ করছেন, আমাদের ও কি সেই দিনটাকে ফিরে দেখা উচিৎ নয়?

Read more


আরএসএস রবীন্দ্রনাথের জীবনের প্রারম্ভিক পর্ব এবং ফ্যাসিস্ট মত সমর্থনের ছোট্ট পর্বকে আলাদা করে নিয়ে রবীন্দ্রনাথকে নিজেদের রঙে রাঙিয়ে নিতে চাইছে। রবীন্দ্রনাথের নোবেল বিজয়কে বলা হচ্ছে প্রথম ভারতীয় নয়, প্রথম হিন্দুর নোবেল জয়। শান্তিনিকেতনের ব্রহ্মচর্য বিদ্যালয়ের প্রথম পর্বকে দেখিয়ে বিশ্বভারতীকে হিন্দুত্বের ছাঁচে ঢেলে সাজাতে চাইছে।

Read more


নাজি জার্মানিতে আধারের মতো এই রকমই একটি পরিচয়পত্র তৈরী করেছিল আইবিএম, যা দিয়ে তাঁরা ইহুদিদের চিহ্নিত করার বন্দোবস্ত করেছিল। তারপরে ইহুদিদের গণহত্যার কথা তো ইতিহাসে লেখা আছে। ভারতে আধার সেইরকমই একটি উপকরণ, যা দিয়ে সহজেই একজন নাগরিককে মেরে ফেলা যায়, তাঁর অস্তিত্ব মুছে ফেলে। এখন আর গণহত্যা করতে হবে না, এখন যে কোনও নাগরিককে বে নাগরিক করে দিয়ে তাঁর ‘সিভিল ডেথ’ করে দেওয়া সম্ভব।

Read more